বাংলাদেশ গণহত্যা। পর্ব ১ – “পূর্ব পাকিস্তান” এর সন্ধানে
১৯৪৭ সালে দুইটি অসংলগ্ন অংশ নিয়ে পাকিস্তানের অদ্ভুত রাষ্ট্রগঠনের মাধ্যমে গণহত্যার ভিত্তি তৈরি হয়।
১৯৪৭ সালে দুইটি অসংলগ্ন অংশ নিয়ে পাকিস্তানের অদ্ভুত রাষ্ট্রগঠনের মাধ্যমে গণহত্যার ভিত্তি তৈরি হয়।
পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ চাইছিলেন বাংলা যেন পাকিস্তানের জাতীয় ভাষাগুলির একটি হয়। রক্তাক্ত দমন-পীড়নের পর, ১৯৫৬ সালে তারা এই দাবিতে জয় পান।
১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯—এই সময়ে আইয়ুব খানের শাসন পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃত্বকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। তারা ব্যর্থ হয়, কিন্তু পরিস্থিতি আরও অস্থির হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগে নির্বাচন স্থগিত হয়। পরে নির্বাচন হলে পাকিস্তানে দেখা দেয় এক অমীমাংসিত রাজনৈতিক সংকট।
২৫ মার্চ ১৯৭১ পাকিস্তান সেনাবাহিনী শুরু করে “অপারেশন সার্চলাইট।” Blitzkrieg হওয়ার কথা ছিল। পরিণত হয় গণহত্যায়।
কয়েক মাসের মধ্যেই প্রায় তিন মিলিয়ন বাঙালি নিহত হন। হ্যাঁ, এটি ছিল একটি গণহত্যা।
১৯৭১-এ পশ্চিম পাকিস্তান ও তাদের সহযোগীদের অন্যতম লক্ষ্য ছিল হিন্দু পুরুষদের হত্যা করে পুরো হিন্দু সমাজকে ধ্বংস করা।
গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ভারতের হস্তক্ষেপের পথ তৈরি করে এবং যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটায়।