বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জবাবদিহিতা চায় যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জবাবদিহিতা চায় যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান ও সুরক্ষা প্রদর্শন এবং যেকোনো হামলার ঘটনায় দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের স্পষ্ট অবস্থান প্রকাশ করেছে। ওয়াশিংটনে গতকাল এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ বিষয়ে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা ও প্রত্যাশার কথা জানান।

যুক্তরাষ্ট্র, ৮ নভেম্বর ২০২৪: বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান এবং সুরক্ষা প্রদর্শনের প্রতি জোর দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া, যেকোনো ধরনের ধর্মীয় সহিংসতার ক্ষেত্রে দায়ীদের আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া দেখতে চায় দেশটি। ওয়াশিংটনে গতকাল বৃহস্পতিবার এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এসব কথা বলেন। এই বক্তব্য পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।

প্রশ্নোত্তর পর্বে ম্যাথিউ মিলার বলেন, “আগেও আমরা এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবং বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথাও বলেছি। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চাই। যেকোনো ধরনের হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চাই।” তার কথায় স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষায় বিশেষ মনোযোগী এবং তারা আশা করছে বাংলাদেশের সরকার ধর্মীয় সহিংসতার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবে।

মুখপাত্র আরও বলেন, ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির অন্যতম অঙ্গ এবং এটি শুধু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নয়, বরং বিশ্বের যেকোনো স্থানের ক্ষেত্রেই যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থান।

তারিখ ০৯.১১.২০২৪